কম্পিউটার বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর । হ্যাঁ বন্ধুরা আজ আমরা আলোচনা করবো কম্পিউটার এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো।
Table of Contents
কম্পিউটারের সাথে পরিচিতি
১.কোন প্রজন্মের কম্পিউটার ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহৃত হত ?
Ans. প্রথম প্রজন্ম ।
২.প্রথম প্রজন্মের একটি কম্পিউটার নাম কি ?
Ans. ENIAC
৩. দুটি high-level ল্যাঙ্গুয়েজ এর উদাহণ দাও।
Ans. BASIC,C
৪. কোন প্রজন্মে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যাবহার হয় ?
Ans. তৃতীয় প্রজন্মে ।
৫.কোন প্রজন্মে মাইক্রোপ্রসেসর এর ব্যবহার শুরু হয় ?
Ans. চথূর্ত প্রজন্মে।
৬. কোন ডিভাইসের সাহায্যে আমরা ফলাফল দেখতে পাই ?
Ans. আউটপুট ডিভাইস।
৭. এক মেগাবাইট মনে কত বাইট ?
Ans.
৮. দুটি পয়েন্টিং ইনপুট ডিভাইস এর উদাহরন দাও
Ans. মাউস, জয়স্টিক।
৯. কমপিউটার এর জনক কে ?
Ans. চার্লস ব্যাবেজ।
১০.দুটি আউটপুট ডিভাইসের নাম বল ।
Ans.VDU,Printer
১১. MiCR – এর একটি ব্যবহার লেখো ।
Ans. ব্যাংকের চেক ও ড্রাফটের সত্যতা যাচাই করা।
১২. মাল্টিটাস্কিং – এর ধারণা কোন প্রজন্মে হয়েছিল ?
Ans. চতুর্থ প্রজন্মে।
১৩. CD-ROM- এর পুরো নাম কি ?
Ans. Computer Disk Read only Memory
১৪. ALU – এর কাজ লেখো।
Ans. গাণিতিক এবং লজিক্যাল কাজকর্ম সম্পাদনা করা।
১৫. দুটি প্রাইমারি মেমোরি নাম লেখো।
Ans.RAM ও ROM
১৬.LSIC – এর পুরো নাম লেখো।
Ans.Largest scale Integrated Circuit
১৭. কোন কম্পিউটার অ্যানালগ এবং ডিজিটাল উভয় সিগন্যালের সাহায্যে কাজ করতে পারে ?
Ans. হাইব্রিড কম্পিউটার।
১৮. লাইটপেন কী ধরনের ডিভাইস ?
Ans. ইনপুট ডিভাইস।
১৯.দুটি ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারের নাম লেখো।
Ans. ডট ম্যাট্রিক্স এবং ড্রাম প্রিন্টার।
২০. দুটি নন- ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারের নাম বল।
Ans. ইনজেক্ট এবং লেজার প্রিন্টার।
২১. ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
Ans.
- প্রিন্টারের খরচ খুব কম।
- প্রিন্টের সময় ঘর্ষণ জনিত শব্দ সৃষ্টি হয়।
২২.ডট প্রিন্টারের দুটি সুবিধা লেখো।
Ans.
- প্রিন্টিং – এর খরচ খুব কম।
- এটি ব্যাবহার করা খুব সহজ ।
কম্পিউটার কাকে বলে কত প্রকার ও কী কী ?
২৩. কম্পিউটারের মেমোরির দুটি গুরুত্ব লেখো।
Ans.
- মেমোরিতে কোনো তথ্য স্থায়ী বা অস্থায়ী ভাবে সঞ্চিত থাকে।
- ছবি,অডিও ও ভিডিও ফাইল এবং গুরুত্ব পূর্ণ নথি ভবিষ্যতে ব্যাবহার করার জন্য হার্ডডিস্ক বা ডিভিডি- তে স্থায়ী ভাবে সঞ্চয় করে রাখা যায়।
২৪. এখনকার সবচেয়ে বড় আকারের কম্পিউটার কী ?
Ans. সুপার কম্পিউটার।
২৫. ডিজিটাল কম্পিউটারের দুটি কাজ লেখো।
Ans.
- ইনপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে গৃহীত ইনপুট কে প্রক্রিয়াকরণ করা।
- প্রক্রিয়াকরণের পর নির্ভুল ফলাফল প্রদান করা।
২৬. কমপ্যাক্ট ডিস্ক (CD) – এর ধারণক্ষমতা কত ?
Ans. 700 MB
২৭. DVD – র পুরো কথাটি কি ?
Ans. Digital Versatile Disk.
২৮. VLSI – এর পুর কথাটি কি ?
Ans.Very Largest scale Integration.
২৯.Ram – এর দুটি বৈশিষ্ট লেখো।
Ans.
- RAM – এ তথ্য পড়া ও লেখা যায়
- RAM হল উদ্দাই (volatile) প্রকৃতির প্রাইমারি মেমোরি
৩০.ক্যাশ মেমোরির দুটি কাজ লেখো
Ans.
- এটি প্রসেসিং- এর সময় CPU – কে অতি দ্রুত তথ্য সরবরাহ করে ।
- প্রসেসিং- এর সময় যে তথ্য গুলি সিপিইউ ক্রমাগত ব্যাবহার করে, ক্যাশ মেমোরিতে সেগুলি অস্থায়ী ভাবে জমা থাকে।
৩১.কম্পিউটার কী?
Ans. কম্পিউটার, যাকে বাংলায় বলে ‘গণকযন্ত্র’ বা ‘পরিগণক’ হল একটি দ্রুত গতি সম্পন্ন জটিল বৌদ্দুতিন যন্ত্র, যা
সংশ্লিষ্ট বিবিধ জন্ত্রাদির সহায়তায় বিভিন্ন ধরনের তথ্য আদান প্রদান করতে বা বিপুল পরিমাণ তথ্য সংরক্ষণ করে রাখতে পারে
এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশবলি মেনে স্বয়ক্রিয়ভাবে ধাপে ধাপে গাণিতিক,যৌক্তিক, ও অন্যান্য কর্ম সঠিকভাবে সম্পাদন করে প্রয়োজনীয় ফল নির্ভুলভাবে দেয়।
৩২। কম্পিউটারের উন্নতিতে বিভিন্ন ডিভাইস গুলির নাম করো।
কম্পিউটারের উন্নতির জন্য বিভিন্ন ডিভাইসগুলি হল- অতীতের চাইনিস আ্যবাকাস , স্লাইডিং রুল, ব্লেইজ পাস্কেলের মেকানিক্যাল ক্যালকুলেটর, চার্লস ব্যাবেজের আ্যানালিটি ক্যাল ইঞ্জিন ইত্যাদি।
৩৩। কম্পিউটার অর্গ্যানাইজেশন কী?
Ans. বিভিন্ন ধরনের কার্যকরী একক যেগুলো কম্পিউটার সিস্টেমের হার্ডওয়্যার বলে পরিচিত সেগুলি কে কম্পিউটার অর্গ্যানাইজেশন বলে।
মুলত কম্পিউটার অগ্যানাইজেশন তিনটি প্রধান ইউনিট ; যেমন – ইনপুট ইউনিট, সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (CPU) এবং আউটপুট ইউনিট নিয়ে গঠিত হয়।
৩৪। ইনপুট ইউনিটের ব্যবহার লেখাে।
Ans. ইনপুট ইউনিটের প্রধান কাজ হল ব্যবহারকারীর প্রোগ্রাম, প্রোগ্রামের মধ্যে ডেটা এবং ইনফরমেশন-এগুলি পড়া।
ইহা কম্পিউটারকে দেওয়া বিভিন্ন কম্যান্ড গুলি পড়ে বিন্যাস করে এবং এইভাবে প্রয়ােজনীয় আউটপুট দিতে সাহায্য করে।
ইহা আবার বিভিন্ন তথ্য CPU-তে পাঠাতে সাহায্য করে। গৃহীত তথ্য গুলি বাইনারি ডিজিটে রুপান্তরিত হয়ে কম্পিউটারের মেমরিতে সঞ্চিত করে রাখতে এই ইউনিট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কম্পিউটার সিপিইউ বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর
৩৫. Cpu- তে অবস্থিত বিভিন্ন ইউনিটগুলী কী কী ?
Ans. সিপিইউ – তে অবস্থিত বিভিন্ন ইউনিটগুলো হোল – আরেথিমটিক (ALU), কন্ট্রোল ইউনিট (CU) এবং মেমোরি ইউনিট ও কিছু রেজিষ্টার।
৩৬.সিপিইউ এর ব্যাবহার কী ?
Ans. CPU হোল কম্পিউটার এর হার্ট বা হৃদয় । বিভিন্ন ধরনের নির্দেশ সম্পাদনা করার জন্যে সিপিইউ মুখ্য ভূমিকা পালন করে।এই ইউনিট কিছু রেজিষ্টার কে ধরে রাখে যেগুলো সিপিইউ – এর বিভিন্ন গাণিতিক,যৌক্তিক, ও নিয়ন্ত্রণ কাজগুলো করে।
৩৭.কন্ট্রোল ইউনিট এর কাজ কী ?
Ans. এই ইউনিট এ কম্পিউটার এ সমস্ত ধরনের কাজ গুলিকে নিয়ন্ত্রন করে। এটা আবার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিট গুলির মধ্যে কাজকর্ম করে।ইহা আবার কম্পিউটার এর বিভিন্ন ইউনিট গুলির মধ্যে কাজকর্মের সহযোগিতা করে।
৩৮.AlU এর কাজ কী ?
Ans. এই ইউনিট গাণিতিক অপারেশন ; যেমন – যোগ,বিয়োগ,গুন,ভাগ এবং যৌক্তিক কাজকর্ম সম্পাদনা করে।এই সমস্ত কাজ কর্ম করার পর যে ফল হোল টা মেমোরি ও আউটপুট ডিভাইস এ পাঠানো হয় ।
৩৯. মেমোরি ইউনিট এর ব্যাবহার কী ? কম্পিউটার মেমোরি ইউনিট বিষয়ক প্রশ্ন এর উত্তর দাও
Ans. মেমোরি ইউনিট বা স্রিতি অংশ হোল কম্পিউটার ব্রেইন। কমপিউটার এর এই প্রধান অংশটি প্রোগ্রাম,ডাটা নির্দেশ সমূহ,কিছু সফটওয়্যার এবং রেজাল্ট সংরক্ষণ বা মজুত করে রাখে এবং এগুলি যখন জে রকম দরকার তখন সেগুলি আদান প্রদান হয় এই ইউনিট থেকে।
৪০. আউটপুট ইউনিটেির ব্যবহার কী ?
Ans.বিভন্ন গাণিতিক এবং যৌক্তিক কাজকর্ম সম্পাদন করার পর উৎপন্ন ফলাফল গুলি মেমরি ইউনিট থেকে অউটপূট হউনিটে নিয়ে আসা হয় এবং ফলাফল গুলি মানুষের বোধগম্য কাঠামাতে প্রদর্শিত হয়। কম্পিউটার মনিটর যেটা ভিজুয়্যাল ডিসপ্লে ইউনিট নামে পরিচত, একটি বহুল প্রচলিত আউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ। আরও কিছু আউটপুট ডিভাইস হল প্রিন্টার, প্লটার ইত্যাদি।
৪১. বাস এর (Bus) সংজ্ঞা লেখাে।
Ans. কম্পিউটার সিস্টেমের অন্তর্গত সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (CPU) এবং ইনপুট/আউটপুট (I/0 Devices) যন্ত্র গুলি একগুচ্ছ ও লাইন বা
(Lines or pathways) – এর সাহায্যে যুক্ত থাকে তাকে আমরা বাস বলি। এই বাস গুলি এক ইউনিট থেকে অন্য ইউনিট এ তথ্য চলাচল করতে সাহায্য করে।
৪২. কার্য ক্ষমতা অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ করো ?
Ans. কার্য ক্ষমতা অনুযায়ী কম্পিউটার কে তিন ভাগে ভাগ করা যায় এবং সেগুলি হোল- অ্যানালগ কম্পিউটার, ডিজিটাল কম্পিউটার, হাইব্রিড কম্পিউটার।
৪৩.কম্পিউটার এর বিভিন্ন্ বাসের নাম কর ।
Ans. কম্পিউটার এ তিন ধরনের বাস বর্তমান সেগুলো হোল – ডাটা বাস,অ্যাড্রেস বাস এবং কন্ট্রোল বাস।
৪৪. আকৃতি এবং দক্ষতার অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ করো ।
Ans. আকৃতি এবং দক্ষতার অনুসারে কম্পিউটার কে চার ভাগে ভাগ করা যায়।সেগুলো হোল – মাইক্রো কম্পিউটার,মিনি কম্পিউটার,মেনফ্রেম কম্পিউটার,সুপার কম্পিউটার।
৪৫.ইনপুট ডিভাইস গুলি নাম কর।
Ans. MICR,OCR,Bar code reader,Card reader, light pen, joystick, Keyboard,Mouse,Touch screen ইত্যাদি।
৪৬. কয়েকটি আউটপুট ডিভাইস এর নাম লেখো।
Ans. ভিজুয়াল ডিসপ্লে ইউনিট, প্রিন্টার, প্লটার ইত্যাদি।
৪৭. প্রাইমারি মেমরি বলতে কী বােঝ?
Ans. যে সমস্ত মেমোরি সিপিইউ এর সঙ্গে প্রত্যক্ষ ভাবে সম্পূর্ণ যুক্ত এবং ডাটা বা তথ্য অস্থায়ী ভাবে জমা রাখে তাকে প্রাইমারি মেমরি বা মেন মেমরি বলে।এই মেমরি আবার সেমিকন্ডাক্টার মেমরি বলে পরিচিত।
৪৮.নন-ভােলাটাইল মেমরি কী?
Ans. যে ধরনের স্মৃতি স্থায়ী ভাবে তথ্য সঞ্চয় করে রাখে এবং সেই সঞ্চিত তথ্য কম্পিউটার এর সুইচ বন্ধ করলেও মুছে যায় না।তাকে নন – ভোলাটাইল বা অনুদ্দাই মেমোরি বলে। যেমন – ROM।
৪৯. রেম (RAM) কি ?
Ans. সিলিকন পদাথের চিপ দিয়ে তৈরী যে স্মৃতি অস্থায়ীভাবে তথ্য সঞ্চয় করে রাখে এবং মেইন মেমরির বৃহত্তর বা গুরুত্ব পূর্ণ অংশ তাকে মেমোরি বলে। কম্পিউটার সুইচ বন্দ করে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুছে যায়। যার জন্য RAM কে উদ্বায়ী (Voatile) মেমরি বলে। এখানে বিষয়বস্তু পড়া যায় এবং লেখার জন্যও এটাও ব্যাবহার করা যায়। যার জন্যে একে read write মেমোরি বলে।
৫০. ROM(রম) কী?
Ans. যে স্মৃতি স্থায়ীভাবে তথ্য সঞ্চয় করে রাখে এবং সেই সঞ্চিত তথ্য মােছা যায় না (এমনকি সুইচ বন্ধ করলেও নয়) তাকে ROM বলে। এটি একটি অনুদ্বায়ী (Non-voatile) স্মৃতি।
৫১। গৌণ স্মৃতি বা Secondary মেমরি কী?
Ans. যে স্মৃতি CPU-এর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত নয় এবং যা ডেটা, তথ্য নির্দেশাবলী স্থায়ীভাবে সঞ্চিত করে রাখে তাকে গৌন স্মৃতি। সেকেন্ডারি মেমরি থেকে ডেটা বা প্রোগ্রাম প্রয়োজন মতো মেইন মেমরিতে স্থানান্তরিত হয়। এই মেমরি প্রাহমারি মেমরির তুলনায় অনেক বড়ো। কিন্তু প্রাহমারি মেমরির তুলনায় এই মেমরির গতি অনেক কম।
৫২. ক্যাশ (Cache) মেমরি কী?কম্পিউটার বিষয়ক Cache মেমরি প্রশ্ন এর উত্তর দাও
Ans. CPU এবং মেন মেমোরির গতির পার্থক্য জন্যে সিপিইউ কে অলস্য সময়কে কমাতে গেলে অর্থাৎ প্রসেসিং স্পিডকে বাড়ানোর জন্য একটি বিশেষ ধরনের উচ্চগতি সম্পন্ন স্মৃতির সূচনা হয় যাকে বলা হয় কেশে মেমোরি।
৫৩। কম্পউটারের প্রজন্মকে কয়ভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী?
Ans. computer এর প্রজন্মকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়।প্রথম প্রজন্ম, দ্বিতীয় প্রজন্ম,তৃতীয় প্রজন্ম, চতুর্থ প্রজন্ম ও পঞ্চম প্রজন্ম।
৫৪. কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সংজ্ঞা দাও।
Ans. দুই বা ততােধিক কম্পিউটার যখন কেবল (cable) তার বা বেতার ব্যবস্থার দ্বারা যুক্ত হয়ে বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক যন্ত্রাদির সহায়তায় (যথা-মডেম, রাউটার ইত্যাদি) পরস্পরের মধ্যে তথ্য (লিখিত টেক্সট, শক্,ছবি ইত্যাদি) আদানপ্রদান করে, তথখন কম্পিউটার গুলির সংযুক্তি করণকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলে।
৫৫. ডাটা কী?
Ans. কোনাে ব্যাক্তি, বস্তু বা বিষয়সম্পর্কিত কাঁচামাল যা কম্পিউটারকে সরবরাহ করা হয়, তাকে ডেটা বা উপাত্ত বলে।
৫৬. ইনফরমেশন কাকে বলে?
Ans. ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করার পর ডেটা যখন সূ সংগঠিত এবং ব্যবহার-উপযােগী হয়ে ওঠে, তাকে ইনফরমেশন বলে। যেমন- স্টুডেন্ট এর প্রোগ্রেস রিপোর্ট, মেরিট লিস্ট, খেলার সময়সূচি ইত্যাদি।
৫৭.ডেটা কমিউনিকেশন কাকে বলে?
Ans. যে পদ্ধতিতে ডেটা বা ইনফরমেশন কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিশ্বের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে প্রেরিত হয়, তাকে ডাটা কমিউনিকেশন বলে।
৫৮. ডেটা কমিউনিকেশনের দুটি উপাদানের নাম লেখাে।
Ans. ম্যাসেজ ও প্রেরক।
৫৮. প্রােটোকল কী?
Ans. কম্পিউটার নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রেরক এবং গ্রাহকের মধ্যে তথ্য আদানপ্রদানের সময় যেসমস্ত নিয়ম কানুনগুলি মেনে চলা হয়, তাকে প্রােটোকল বলে।
৫৯. কার মাধ্যমে ডেটা কমিউনিকেশন সংঘটিত হয়?
Ans. ডেটা কমিউনিকেশনের জন্য প্রেরক কম্পউটার, গ্রাহক কম্পিউটার ও এগুলির সঙ্গে যুক্ত নেটওয়ার্ক ডিভাইস ইত্যাদি হার্ডওয়্যার এবং হার্ড ওয়্যারকে কার্যকরী করার জন্য প্রয়োেজনীয় software প্রয়ােজন।
৬০. টেলি কমিউনিকেশন সফটওয়্যার কী ?
Ans. টেলিকমিউনিকেশন সফটওয়্যার হল কতকগুলি প্রোগ্রামের সংগ্রহ যা কম্পিউটার সিস্টেমের টেলি কমিউনিকেশন-সংক্রান্ত ক্রিয়াকলাপ (activity) নিয়ন্ত্রণ করে এবং নেটওয়ার্কের কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করে।
৬১. নেটওয়ার্কের দুটি সুবিধার কথা উল্লেখ করো।
Ans.
- তথ্যের আদানপ্রদান
- সিস্টেমের বিশ্বাসযোগ্য নিরাপদে নির্দিষ্ট ঠিকানায় তথ্য গুলি পাঠাতে পারে।
৬২.নেটওয়ার্কিং-এ দুটি অসুবিধার কথা উল্লেখ করো।
Ans. নেটওয়ার্কিং-এ দুটি অসুবিধা হল-
- নেটওয়ার্কে যন্ত্র সথাপন এবং পর্যবেক্ষণ জন্য অতিরিক্ত অর্থের প্রয়ােজন।
- নেটওয়ার্কিং সফটওয়্যারের জন্য অতিরিক্ত জায়গার প্রয়ােজন।
৬৩. নেটওয়ার্কিং এর প্রয়ােগ কী কী ?
- আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্স ইত্যাদি সবক্ষেত্রেই নেটওয়ার্ক ব্যবস্থার মাধ্যমে যোগাযােগের ফলে সুরক্ষার কাজ অনেক সহজ হয়েছে।
- প্রশাসন, শিক্ষা ক্ষেত্রে, আবহাওয়া দপ্তর প্রভিতী সামাজিক ক্ষেত্রে এর ব্যাপক ব্যাবহার হচ্ছে
৬৪. কোনাে মাধ্যমের মধ্য দিয়ে তথ্য প্রেরণের দুটি পদ্ধতি বলাে।
Ans. কোনাে মাধ্যমের মধ্য দিয়ে তথ্য প্রেরণের দুটি পদ্ধতি হল-
- অ্যানালগ পন্ধতিতে তথ্য প্রেরণ
- ডিজিটাল পন্ধতিতে তথ্য প্রেরণ
৬৫. অ্যানালগ সংকেতের সুবিধা লেখো।
Ans. অ্যানালগ সংকেতের সুবিধা হল–
- একই তথ্য পরিবহণের জন্য অ্যানালগ সংকেত ডিজিটাল সংকেতের চেয়ে কম ব্যান্ডউইদ ব্যবহার
করে। - অডিও ও ভিডিও তথ্য প্রেরণের ক্ষেত্রে এই সিগন্যাল বেশি উপযোগী
৬৬. ডিজিটাল সংকেতের দুটি সৃবিধার কথা উল্লেখ করো।
Ans. ডিজিটাল সংকেতের দুটি সুবিধা হল-
- ডিজিটাল সিস্টেম অনেক সহজলভ্য এবং দামও আয়ত্তের মধ্যে।
- ডিজিটাল সংকেত অনেক পরিস্কার এবং স্পষ্ট।
৬৭ . নেটওয়ার্কে তথ্য প্রেরণের ধরন বা মােড কয় প্রকার ও কী কী? কম্পিউটার তথ্য প্রেরন বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর জেনে নিন
Ans.
- সিমপ্লেক্স মোড
- হাফ ডুপ্লেক্স মোড
- ফুল ডুপ্লেক্স মোড
৬৮. ফুল ডুপ্লেক্স মােডের দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans. ফুল ডুপ্লেক্স মােডের দুটি সুবিধা হল–
- তথ্য প্রেরণ একই সময়ে উভয়দিকে হতে পারে।
- খুব তাড়াতাড়ি তথ্য প্রেরণের নিশ্চিত প্রকাশ পাওয়া যায়।
৬৯. হাফ ডুপ্লেক্স এবং ফুল ডুপ্লেক্স একটি পার্থক্য লেখাে।
Ans.
- ফুল ডুপ্লেক্স মোডে তথ্য প্রেরণ উভয়দিকে এবং একই সময়ে হতে পার়ে।
- হাফ ডুপ্লেক্স মোাডে তথ্য প্রেরণ উভয় দিকেই হয়, তবে একই সময়ে নয়
৭০. বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্ক কে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী?
Ans. বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্ককে তিন ভাগে ভাগ করা হয় ; যেমন
- LAN (Local Area Network)
- MAN (Metropolitan Area Network)
- WAN (Wide Area Network)
৭১. LAN কী?
যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে অথবা ভৌগোলিকভাবে কম দূরত্বে অবস্থিত অপেক্ষাকৃত কম সংখ্যক যন্ত্রাদি নিয়ে গঠিত কম্পিউটার সিস্টেমকে তারের মাধ্যমে পরস্পরকে যুক্ত করে তথ্য আদানপ্রদান করা হয়, তাকে LAN বা লাকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে।
৭২. ল্যানের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখোে।
Ans. ল্যানের দুটি বৈশিক্ট্য হল-
- ল্যানের বিস্তৃতি খুব ছোটো।
- Lan – এ তথ্য আদান প্রদান এর মাধ্যম হল তার বা ক্যাবল।
৭৩ . LAN-এর দুটি গুরুত্ব লেখাে।
Ans. LAN-এর দুটি গুরূত্ব হল-
- LAN-এ একটি কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ফাইল স্থানাস্তর (প্রকৃত অ্থ কপি করা) খুব দ্রুত সম্পাদিত হয়।
- LAN নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে যে-কোনো অ্যাপ্লকেশন (যথা–যে-কোনো ডকুমেন্ট ইত্যাদি) একই সঙ্গে দুই বা ততােধিক ব্যবহারকারী তার কম্পিউটারে দেখতে পারে বা ব্যবহার করতে পারে।
৭৪. সার্ভার কী?
Ans.নেটওয়ার্কে সংযুক্ত যে কম্পিউটার:ডেটা ফাইল,প্রোগ্রাম।সফটওয়্যার ইত্যাদি নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত অন্য কম্পিউটার বা নােডগুলিকে সুরবরাহ করে, তাকে সার্ভার বলে।
৭৫. ডেডিকেটেড ও নন্-ডেডিকেটেড সার্ডারের কাজ লেখাে।
Ans. ডেডিকেটেড সার্ভার তথ্য সঞ্য় ও সেই সঞ্চিত তথ্য বণ্টন করার কাজে সম্পর্ণভাবে নিয়ােজিত। অপরপক্ষে, নন-ডেডিকেটেড সার্ভার ;
যেমন–একাধারে ওয়ার্কস্টেশন হিসেবে কাজ করে, অপরদিকে ওই কম্পিউটারের আর এক অংশ সা্ভার হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ নন-ডেডিকেটেড সার্ভার সম্পূর্নভাবে সার্ভারের কাজে নিয়োজিত নয়।
৭৬. কয়েকটি ল্যান সফটওয়্যারের নাম করো।
Ans. কয়েকাট লাযান সফটওয়াযারের নাম হল-উইনডােজ এনটি, নোভেল নেটওয়ার, ইউনিক্স, লিনাক্স ইত্যাদি।
৭৭.WAN- এর সঙ্গা দাও |
Ans. যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইসের সহায়তায় বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারগুলির
মধ্যে যােগসূত্র স্থাপন করে তথ্য আদানপ্রদান করে, তাক WAN বলে।
৭৮. WAN-এর দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
Ans. WAN-এর দুটি বৈশিষ্ট্য হল-
(i) WAN-এর বিস্বৃতি বিশ্বব্যাপী।
(ii) কতকগুলি lan নেটওয়ার্ক একত্রিত হয়ে Wan গঠন করে।
৭৯. WAN-এ তথ্য প্রেরণের কয়েকটি স্যুইচিং পদ্ধতির নাম করো।
Ans. WAN-এ তথ্য প্রেরণের কয়েকটি স্ইচিং পর্ধতি হল-
- সার্কিট সুইচিং
- মেসেজ সুইচিং
- প্যাকেট সুইচিং
৮০. LAN-এর দুটি সুবিধা লেখো।
Ans. LAN-এর দুটি সুবিধা হল–
(i) তথ্য পরিবহণের খরচ কম।
(ii) নেটওয়ার্ক গঠন সরল বলে রক্ষণাবেক্ষণ করা সহজ।
৮১. MAN-এর দুটি বৈশিষ্ট্য লেখাে।
Ans.MAN-এর দুটি বৈশিষ্ট্য হল –
Man- এর নেটওয়ার্ক একটি শহর বা শহরতলীর বিভিন্ন স্থানের কম্পিউটার গুলির মধ্যে গড়ে ওঠা নেটওয়ার্ক (বিস্মৃতি 10-20 কিমির মধ্যে)
৮২. MAN-এর দুটি সুবিধার উল্লেখ করাে।
Ans.MAN- এর সুবিধা হলো –
- LAN অপেক্ষা অনেক দূরবর্তী স্থানে তথ্য আদানপ্রদানে সক্ষম।
- সব ধরনের তথ্য প্রেরণ করতে পারে।
৮৩. WAN-এর দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans. (i)WAN- এর বিস্তৃতি বিশ্বব্যাপী হওয়ায় Wan এর মাধ্যমে তথ্য আমরা আদান-প্রদান করতে পারি।
(ii) ই-মলের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করলে কিছু ডকুমেন্ট পাঠানোর সময় ও খরচ এরি দুয়েরই সাশ্রয় হয়।
৮৪. Wan- এর দুটি অসুবিধা লেখো I
Ans. এর দুটি অসুবিধা হলো –
(i)WAN-এর গঠন জটিল হওয়ায় এর স্থাপনের খরচ বেশি।
(ii) ডেটা সম্প্রচারের অনেকসময় ভুলভ্রান্তি থাকে।
৮৫.দুই ধরনের নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচারের নাম করাে।
Ans.দুই ধরনের নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচারের নাম হলো –
- ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচার
- পিয়ার -টু – পিয়ার নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচার
৮৬. ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক কি ?
Ans.শন্তিশালী কেন্ত্রীয় কম্পিউটার বা সার্ভার এবং ক্লায়েন্টগৃলি নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্ককে বলে ক্লায়েন্ট সার্ভার
নেটওয়ার্ক।
৮৭.ক্লায়েন্ট কাকে বলে?
Ans. নেটওয়ার্কে সংযুক্ত যে কম্পিউটার বা নোডগুলি সার্ভারের সঙে যুক্তু থেকে সার্ভার কর্তৃক সরবরাহকৃত
ডেটা ব্যবহার করে, তাদের ক্লায়েন্ট বলে।
৮৮.ক্লায়েন্ট সার্ভারের দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans.ক্লায়েন্ট সার্ভারের দুটি সুবিধা হল –
(i) ব্যবহারকারীগণ কোনোরকম অসুবিধা ছাড়াই স্পষ্টভাবে এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে।
(ii) এই নেটওয়ার্কে ডেটা, সফটওয়্যার ও বিভিন্ন ডিভাইসগুলিকে শেয়ার করে ব্যবহার করা যায়।
৮৯.ক্লায়েন্ট সার্ভারের দুটি অসুবিধা লেখোে।
ক্লায়েন্ট সার্ভারের দুটি অসুবিধা হল-
(i) এই নেটওয়ার্কের গঠন জটিল।
(i) এই নেটওয়ার্কে সার্ভারকে নিয়ন্ত্ণ করার জন্য সর্বদাই একজন দক্ষ সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর
৯০. পিয়ার-টু -পিয়ার নেটওয়ার্কের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখাে।
Ans.পিয়ার-টু -পিয়ার নেটওয়ার্কের দুটি বৈশিষ্ট্য হল –
(i) নেটওয়ার্কে যুক্তু সমস্ত নােডই সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট দ্বৈত ভূমিকা পালন কারে।
(ii) এই ধরনের নেটওয়ার্ক দশজন বা তার কম ব্যবহারকারীদের জন্য সুবিধাজনক।
৯১. পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans. পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের দুটি সুবিধা হল-
(i) কম পরিশ্রমে এই নেটওয়ার্ক গঠন করা যায়।
(ii) অতিরিক্ত হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যার দরকার লাগে না বলে খরচ কম হয়।
(iii) যে-কোনো নােড থেকে অন্য যে-কোনাে নােড়ে সহজে ডেটা স্থানাস্তরিত হয়।
৯২. পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের দুটি অসুবিধার কথা উল্লেখ করো।
Ans.পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের দুটি অসুবিধা হল-(i) এটি খুব বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে আদর্শ নয়।
(ii) কেন্ত্রীয়ভাবে সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণ করার সুবিধা নেই বলে নিরাপত্তা কম।
৯৩. কম্পিউটার বিষয়ক ডিস্ট্রবিউটেড নেটওয়ার্ক প্রশ্ন টির উত্তর দাও।
ans. যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় নেটওয়ার্কের সংযুক্ত একাধিক প্রসেসরযুক্ত কম্পিউটার গুলির বিভিন্ন অবস্থানে থেকে স্থানীয় স্তরে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করার সুবিধা পায়, তাকে ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক বলে।
৯৪. ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্কের দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans. ডিস্ট্রবিউটেড নেটওয়ার্কের দুটি সুবিধা হল-
(i) স্থানীয় স্তরে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ হয় বলে কোনো বিশষ প্রসেসরের ওপর বেশি চাপ পড়ে না।
(ii) স্থানীয় নিয়ন্ত্রণ থাকায় বেশি নমনীয়।
৯৫.ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্কের দুটি অসূবিধা উল্লেখ করাে।
Ans. এই নেটওয়ার্কের দুটি অসূবিধা হল –
(i) নেটওয়ার্ক গঠন বা স্থাপন করা কঠিন।
(ii) এই নেটওয়ার্ক তত্ত্বধানের জন্য অতিরিন্ত অর্থের প্রয়োজন।
৯৬.কোনাে ব্যক্তি, বস্তূ বা বিষয়সম্পর্কিত তথ্য যা কাঁচামাল হিসেবে কম্পিউটারকে সরবরাহ করা হয়, তাকে কী বলে ?
Ans.ডেটা
৯৭.ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করার পর আর্থপূর্ণ ফলাফলকে কী বলে?
Ans. ইনযরমেশন।
৯৮.দুই বা ততোেধিক কম্পিউটার যখন কেবল তার বা বেতার ব্যবস্থার মাধ্যমে যুক্তু হয়ে নিজেদের মখ্যে তথ্য আদানপ্রদান করে, তখন সেই সংযুক্তিকরণকে কী বলে?
Ans.নেটওয়ার্কিং।
৯৯.ডেটা কমিউনিকেশনের দুটি উপাদানের নাম কী?
Ans. মেসেজ এবং প্রেরক।
১০০.কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ভথ্য আদানপ্রদানের সময় নিয়মকানুন বা রীতিগুলিকে কী বলে?
Ans. প্রটোকল।
১০১.নেটওয়ার্কিংয়ের দুটি ক্ষেত্রে প্রয়োগ লেখাে।
Ans.শিক্ষাক্ষেত্র, সামাজিক ক্ষেত্র।
১০২.নেটওয়া্কে তথ্য প্রেরণের ধরন বা মােড কয় প্রকার?
ans. তিনপ্রকার।
১০৩.ল্যানের দুটি বৈশিষ্ট্য কী কী?
Ans.ছাটো বিস্তার, মাধ্যম-কেবল তার।
১০৩.দুটি ল্যান সফটওয়্যারের নাম করে।
Ans.উইন্ডোজ এনটি, লিনাক্স।
১০৪.WAN-এ তথ্য প্রেরণের একটি সুইচিং পদ্থতির নাম লেখাে।
Ans.প্যাকেট সুইচিং।
১০৫.LAN-এর দুটি সূুবিধা লেখো।
Ans.তথ্য প্রেরণের খরচ কম, সরল নেটওয়ার্ক গঠন।
১০৬.WAN-এর একটি সুবিধা লেখোে।
Ans.বিশ্বব্যাপী তথ্য প্রেরণ।
১০৭.নেটওয়ার্কে যে কম্পিউটারগুলি সার্ডারের সঙ্গে যুন্ত থাকে, তাকে কী বলে?
Ans.ক্লায়েন্ট।
১০৮.নেটওয়ার্কে যে শক্তিশালী কেন্দ্রীয় কম্পিউটার থাকে, তাকে কী বলে?
Ans.সার্ভার।
১০৯.ভথ্যা আদানপ্রদানের কোন রীতিতে বা মােডে কেবলমাত্র একই দিকে তথ্য স্থানান্তরিত হয় ,বিপরাতি দিকে হয় না।
Ans. সিমপ্লেক্স মোড।
১১০.কোন ধরনের তথ্য প্রেরণ রীতিতে দৃদিকেই তথ্য পরিবাহিত হয়, কিন্তু একই সময়ে নয়?
Ans. হাফ ডুপ্লেক্স মোড।
১১২.কোন ধরনের তথ্য প্রেরণ রীতিতে তথ্যগুলি একই সময়ে দুদিকেই পরিবাহিত হয়?
Ans. ফুল ডুপ্লেক্স কমিউনিকেশন।
১১৩.কম্পিউটার বিষয়ক ফুড ডুপ্লেক্স মোডের প্রশ্ন এর উত্তর দাও?
Ans. টেলিফোন লাইনে কথোপকথন।
১১৪. হাফ ডুপ্লেক্স কমিউনিকেশনের উদাহরণ দাও।
Ans. কম্পিউটার ও ডিস্কের মধ্যে যোগাযোগ।
১১৫.WAN- এর বিস্তৃতি কতটা?
Ans.সারা বিশ্বব্যাপী।
১১৬.ডেটা কমিউনিকেশনে ডেটা উপস্থাপনের কায়েকটি বূপের নাম লেখাে।
Ans. টেক্সট ডেটা, অডিও ডেটা, ভিডিও ডেটা, ইত্যাদি।
১১৭.যে পথ দিয়ে মেসেজ বা তথ্যগুলি পরিবাহিত হয়, তাকে কী বলে?
Ans.পরিবহণ মাধ্যম।
১১৮.নেটওয়ার্কে সংযুন্ত সার্ভার অপেক্ষা কম শক্তিশালী যে কম্পিউটার বিশেষ কিছু কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়, তাকে কী বলে?
Ans.ওয়ার্ক স্টেশন।
১১৯. Lan – এর একটি বাস্তব উদারণ দাও।
Ans.কেবল টিভি নেটওয়ার্ক।
১২০. LAN-এর পরিবহণ মাধ্যম কী?
Ans.কেবল তার।
121. নেটওয়ার্ক টোপোেলজির সংজ্ঞা দাও ।
Ans. বিভিন্ন ভৌতি মাধ্যম ; যেমন-কেবল তার, অপটিক্যাল ফাইবার ইত্যাদি দ্বারা নেটওয়ার্কে সংযুক্ত দুই বা ততােধিক কম্পিউটার যে ভৌত পরিকাঠামাে বা জ্যামিতিক বিন্যাস তৈরি করে, তাকে নেটওয়ার্ক টোপালজি বলে।
122. নেটওয়ার্ক টোপােলজির প্রধানত কত প্রকার ও কী কী?
Ans.নেটওয়ার্ক টোপােলজি প্রধানত দুই প্রকার ; যথা-
- ভৌত টোপােলজি
- যৌক্তিক টোপোলজি
১২৩. বাস টোপোেলজি কী?
Ans.যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় প্রতিটি কম্পিউটার মুলত একটি দীর্ঘ কেবলের সঙ্গে তারের মাধ্যমে যুক্ত থেকে অন্যান্য কম্পিউটার বা যস্ত্রের সঙ্গ সরাসরি সংযােগ স্থাপন করে, তাকে বাস টোপােলজি বলে।কম্পিউটার বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হচ্ছে।
১২৪. বাস টোপােলজির দুটি সুবিধার উল্লেখ করোে।
Ans. বাস টোপোলজির দুটি সুবিধা হল-
(i) কেবলের দৈরঘ্য ছোেটো হয়।
(i) স্বল্প দৈঘ্ার নেটওয়ার্ক কাঠামাে থাকায় ডেটা হারানোর সপ্তাবনা নেই, তাই বিশ্বাসযােগ্য।
১২৫. বাস টোপােলজির দুটি আসুবিধার উল্লেখ করাে।
উস : বাস টোপােলজির দুটি অসুবিধা হল
(i)একই সঙ্গে একটি মেশিনই তথ্য প্রেরণে সক্ষম, একাধিক মেশিন একসঙ্গে তথ্য প্রেরণ করলে বিশৃঙ্গলার সৃষ্টি হতে পারে।
(ii) গঠন সরল হলেও ত্রুটি নির্ধারণ করা কঠিন।
১২৬. রিং টোপােলজির সংজ্ঞা দাও।
Ans.যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় বিভিন্ন যন্ত্র বা কম্পিউটারগুলি একটিমাত্র যোেগাযােগ কেবলের মাধ্যমে পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্তু হয়ে একটি বদ্ধ শৃঙ্বল বা রিং (ring) আকৃতি ধারণ করে, তাকে রিং টোপোলজি বলে।
১২৭. রিং টোপােলজির দুটি সুবিধার উল্লেখ করাে।
Ans.রিং টোপােলজির দুটি সুবিধার হলো-
(i) এখান নােডগুলির পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট সংযোেগ হয় বলে বাস টোপোলজির তুলনায় এর কেবল কম লাগে।
(ii) বিশ্বাসযােগ্যতা বেশি।
১২৮. রিং টোপােলজির দুটি অসুবিধা লেখো।
Ans.রিং টোপােলজির দুটি অসুবিধার হল –
(i) ডেটা প্রেরণ হার কম
(ii)কোন একটি নোড অকৃতকার্য হলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক অকেজো হয়ে পড়ে।
১২৯. স্টার টোপােলভজি কী?
Ans. যে নেটওয়ার্ক বিন্যাসে বিভিন্ন কম্পিউটার বা যন্ত্রগুলি একটি কেন্দ্রীয় কম্পিউটার বা হাব (Hub)-এর সঙ্গে স্বতন্ত্রভাবে যুক্ত হয়ে তারার (star) আকৃতি গঠন করে, তাকে স্টার টোপােলজি বলে।
১৩০. এবার কম্পিউটার বিষয়ক আরো প্রশ্ন এবং তার উত্তর স্টার টোপােলজির কার্যাবলি লেখাে।
Ans. এই বিন্যাসে সমস্ত নোেড একটি কেন্রীয় কম্পিউটার বা হাবের সঙ্গে পৃথক পৃথকভাবে কেবলের সাহায্যে যুক্ত। এখানে ডেটা প্রেরণের সময় ডেটা প্রথমে কেন্দ্রীয় কম্পিউটার বা হাবে যায়, তারপর এই কেন্দ্রীয় হাব সেই ডেটাকে আকাঙ্ক্ষিত স্টেশনে পাঠায়।
১৩১. স্টার টোপোেলজির দুটি সুবিধা লেখা।
(i)ডেটা অ্যাকসেস সহজ হয়।
(ii) ডেটা প্রেরণরে হার বেশি।
১৩২.স্টার টোপোলজির দুটি অসুবিধার উল্লেখ করো।
Ans.সটার টোপােলজির দুটি অসুবিধা হল–
(i) কেবল দীর্ঘতর
(ii)কেন্রীয় হাব খারাপ হলে পুরাে নেটওয়ার্ক অকজো হয়ে যায়।
১৩৩.মেশ টোপোেলজির সংজ্ঞা দাও।
Ans.যে নেটওয়ার্ক বিন্যাসে প্রতিটি নোেড প্রতিটি নােডের সঙ্গো পয়েন্ট -টু-পয়েন্ট কৌশলে যুক্ত থাকে, তাকে মেস টোপােলজি বলে।
১৩৪.মেশ টোপোেলজির বৈশিষ্ট্যাগুলি লেখাে।
Ans.মেশ টোপােলজির বৈশিষ্ট্য হল :
(i)প্রতিটি নােড পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট কৌশলে যুক্ত। (ii) দুটি নোডের মধ্যে একাধিক পথ বর্তমান।
১৩৫. মেশ টোপােলজির দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans.মেশ টোপােলজির দুটি সুবিধা হল –
(i)দুটি নােডের মধ্যে একাধিক পথ বর্তমান থাকায় অন্য টোপোলজির তুলনায় মাধ্যম দক্ষতা এড়াতে বেশি দক্ষ।
(ii)ডেটা প্রেরণ হার তুলনামূলকভাবে বেশি।
১৩৬.মেশ টোপােলজির দুটি অসুবিধার উল্লেখ করো।
Ans.মেশ টোপােলজির দুটি অসুবিধা হল-
(i)তুলনামূলকভাবে নেটওয়ার্ক স্থাপন করা অসুবিধাজনক।
(ii)প্রতিটি নোডের সঙ্গে প্রতিটি নোড যুক্ত থাকায় এটি ব্যয়সাপেক্ষ।
১৩৭.ট্রি টোপােলজির সংজ্ঞা দাও।
Ans.যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় কম্পিউটারগুলি পরস্পর পরস্পরের সঙ্গো বৃক্ষের ন্যয় বিন্যাসে কয়েকটি স্তরে অবস্থান করে, তাকে ট্রি টোপােলজি বলে। এখানে প্রথম স্তরে সাধারণত বৃহদাকার মূল মেশিন থাকে যেটি সার্ভারের এর ভূমিকা পালন করে।
১৩৮. ট্রি টোপােলজির কার্যাবলি লেখো।
Ans. এখানে প্রথম স্তরে সাধারণ সার্ভার এবং নোডগুলি কয়েকটি স্তরে সার্ভারের সঙ্গে কেবলের মাধ্যমে যোগসূত্র স্থাপন করে। এখানে ব্রডকাস্টিং পদ্ধতিতে মেসেজ প্রেরিত হয়। একটি মেসেজ যে নোডের জন্য পাঠানাে হয়, সেই নােড ছাড়া অন্য কোনোে নােড সেটি ভ্রুক্ষেপ না করে মেসেজটি বাতিল করে।
১৩৯.ট্রে টোপােলজির দুটি সুবিধা লেখো।
Ans. ট্রে টোপােলজির দুটি সুবিধা হল –
(i) নেটওয়ার্কে নোড সম্প্রসারন সহজসাধ্য।
(ii) ত্রুটি নির্ধারণ ও সংশােধন সহজতর।
১৪০. ট্রি টোপােলজির দুটি অসুবিধা লেখো।
Ans.ট্রি টোপোলজির দুটি অসুবিধা হল-
(i)দূরবর্তী নােডে মেসেজ পাঠানাের ক্ষেত্রে দক্ষতা হ্রাস পায়।
(ii)নেটওয়ার্কে যুক্ত মূল মেশিনটি অকৃতকার্য হলে সমগ্র নেটওয়াক অকেজো হয়ে পড়ে ।
১৪১. হাইব্রিড টোপোলজি কাকে বলে?
Ans.যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় একাধিক টোপােলজি যুক্ত হয়ে একাট নেটওয়ারক ব্যবস্থা গড়ে ওঠে, তাকে হাইব্রিড টোপােলজি বলে।
১৪২.হইব্রিড টোপোলজির দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans.হাইব্রিড টোপোলজির দুটি সুবিধা হল-
(i)বিভিন্ন টোপাোলজির সমন্বয়বলে তথ্য প্রেরণে সুবিধা হয়।
(ii)দোষ নির্ধারণ ও সংশোেধন করা সহজতর।
১৪৩. হাইব্রিড টোপোলজির দুটি অসুবিধা লেখো।
Ans. হাইব্রিড টোপালজির দুটি অসুবিধা হল-
(i) network স্থাপন করা তুলনামূলকভাবে জটিল।
(ii) এই টোপোলজি ব্যয়সাপেক্ষ।
১৪৪. চারটি নেটওয়ার্ক যন্ত্রের নাম করো।
Ans.চারটি নেটওয়ার্কে যন্ত্রের নাম হল-
1. হাব (Hub)
2. সুইচ (switch)
3.রাউটার (Router)
4. ব্রিজ (Bridge)
১৪৫. হাব ও সুইচের মধ্যে পার্থক্য লেখাে।
Ans.(i) হাব নেটওয়ার্কে সংযুক্তু সমস্ত গ্রাহক কম্পিউটারকে তথ্য পাঠায়, কিন্তু সুইচ কেবলামাত্র নির্দিষ্ট কম্পিউটারকে তথ্য প্রেরণ করে।
(ii) সুইচ হাবের তুলনায় বুদ্ধিদীপ্ত।
১৪৬. সুইচ কাকে বলে?
যে নেটওয়ার্ক সংযোজনকারী যন্ত্র বিভিন্ন মাধ্যম ও ট্রান্সমিশনের অংশগুলিকে সংযুক্ত করে এবং কেবলমাত্র নির্দিষ্ট গ্রাহক কম্পিউটারকে তথ্য প্রেরণ করে, তাকে সুইচ বলে।
১৪৭. রাউটার কী?
Ans.এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য একটি নেটওয়ার্কে সম্ভাব্য ভালাে পথ দেখিয়ে ডেটা পাঠানোর প্রক্রিয়াই হল রাউটিং (Routing) এবং এই কাজে ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক সংযোগকারী ডিভাইসটির নাম রাউটার।
১৪৮. এবার কম্পিউটার বিষয়ক আরো প্রশ্ন এবং তার উত্তর ব্রিজ কাকে বলে ?
Ans.যে নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্র দুটি নেটওয়ার্ককে এমনভাবে যুক্ত করে যে, দুটি নেটওয়ার্ক একটি নেটওয়ার্ক হিসেবে কাজ করতে পারে এবং সঠিকভাবে ডেটা প্যাকেট প্রেরণের সুবিধা দান করে, তাকে ব্রিজ বলে।
১৪৯. রিপিটার কী?
Ans. যে ইলেকট্রনিক নেটওয়ার্ক ডিভাইস নেটওয়ার্ক তারের মধ্য দিয়ে আসা দূর্বল অপটিক্যাল সংকেতগুলিকে শত্তিশালী করে তােলার মধ্য দিয়ে নেটওয়ার্কের দৈর্ঘ্যবৃদ্ধিতে সাহায্য করে, তাকে রিপিটার বলে।
১৫০. গেটওয়ে কী?
Ans.যে নেটওয়ার্ক ডিভাইস দুই বা ততােধিক অসম নেটওয়ার্কের মধ্যে একটি যুক্তিগত অস্তিত্ব হিসেবে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং তাদের মধ্যে ইনফরমেশন বিনিময়ের জন্য অনুবাদক হিসেবে কাজ করে, তাকে গেটওয়ে
বলে।
১৫১. মডেমের সংজ্ঞা লেখাে।
Ans.যে কমিউনিকেশন প্রসেসর কম্পিউটার এবং টেলিফোন সিস্টেমের মধ্যে অবস্থান করে টেলিফোন ও টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে একটি ওয়ার্কস্টেশনের সঙ্গে অন্য একটি ওয়ার্কস্টেশনকে যুক্ত করে তথ্য আদানপ্রদান করে, তাকে মডেম বলে।
১৫২. মডেমের কাজ কী?
Ans. মডেমের দুইরকম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজ করে । একটি মডিউলেশন এবং অপরটি ডিমডিউলেসন। মডিউলেশন: ও এই প্রক্রিয়ার এক প্রান্তের কম্পিউটার থেকে প্রাপ্ত ডিজিটাল সিগন্যাল অ্যানালগ সিগন্যালে পরিবর্তিত হয়ে টেলিফোন লাইনে পরিবাহিত হয়। ডিমডিউলেশ: এই প্রক্রিয়ার মডেমটি টেলিফোন লাইন থেকেপ্রাপ্ত অ্যানালগ সিগন্যালকে ফের ডিজিটাল সিগন্যালে পরিবর্তন করে।
১৫৩. ডেটা পরিবহণ মাধ্যম কী?
Ans. যে মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে প্রেরক কম্পিউটার এবং গ্রাহক কম্পিউটারের মধ্যে তথ্যের আদান-প্রদান হয় তাকে ডেটা পরিবহন মাধ্যম বলে।
১৫৪. ডেটা পরিবহণ মাধ্যম প্রকার ও কী কী?
Ans. ডেটা পরিবহণ মাধ্যম প্রধানত দুই প্রকার ;যথা-
(i)নিয়ন্ত্রিত মাধ্যম (Guided Media)।
(ii) অনিয়ন্ত্রিত মাধ্যম (Unguided Media) ।
১৫৫. পাকানোে যুগ্ম কেবলের সুবিধা লেখাে।
Ans. (i) এই তারের ব্যবহার আনেক সহজ।
(ii) অন্যান্য কেবলের চেয়ে অনেক কম ব্যয়সাপেক্ষ। (iii) অ্যনালক ও ডিজিটাল উভয়প্রকার ডেটা পরিবহনে সক্ষম।
(iv) বাইরের অবাঞ্ছিত শব্দে উৎপন্ন সংকেতকে আসতে বাধাদন করে।
১৫৬.পাকানো যুগ্ম- কেবলের দুটি অসুবিধা লেখো।
Ans. পাকানো যুগ্ম- কেবলের দুটি অসুবিধা হলো- (i) বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে ডেটা পরিবহনণে আসুবিধা
(ii) তুলনামূলকভাবে এর আয়ু কম।
১৫৭. Stp – ও Utp – র মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখো।
Ans. STP
(i) এটি তারের ওপর বিশেষ এক ধরনের পদার্থের আচ্ছাদন থাকে (ii)ডেটা প্রেরণর হার বেশি। UTP (i) কোনো আচ্ছাদন থাকে না (ii)ডেটা প্রেরণের হার কম
১৫৮.সমাক্ষীক কেবলের দুটি সুবিধা লেখাে।
Ans.সমাক্ষীক ককেবলের দুটি সুবিধা হল-
(i) এই কেবল অ্যানালগ ও ডিজিটাল উভয়প্রকার সংকেত পাঠাতে পারে।
(ii) বেশি দূরত্বে ডেটা পরিবহণে সক্ষম।
১৫৯. অপটিক্যাল ফাইবার কেবলের দুটি সুবিধা লেখো।
Ans.দুটি সুবিধা নিন্মে দেওয়া হল (i)এই কেবলের মাধ্যমে ডটা প্রেরণ রেট অনেক বেশি।
(ii) নিরাপদে তথ্য প্ররিত হয়।
১৬০. অনিয়ন্ত্রিত মাধ্যম কী?
Ans. যে মাধ্যম দ্বারা বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে তারের পরিবর্তে ওয়ারলেস মাধ্যমে যে কোনো দুটি নোডের মধ্যে যৌক্তিক পদ্ধতিতে তড়িচম্বকীয় তরঙ্গরুপে তথ্যের আদানপ্রদান হয়, তাকে অনিয়ন্ত্রিত মাধ্যম বলে।
১৬১. উপগ্রহ ব্যবস্থায় কী কী মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে তথ্যের বিনিময় হয়?
Ans. উপগ্রহ ব্যবস্থায় দুটি মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে তথ্যের বিনিময় হয় এবং সগুলি হল-
আপলিঙ্ক: ও এই পদ্ধতিতে ভূস্টেশন থেকে ট্রান্সমিটারের সাহায্যে মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ উপগ্রহে আসে।
ডাউনলিঙ্ক: এই পন্ধতিতে মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গকে উপগ্রহ থেকে ভূপৃষ্ঠের অন্য দূরবর্তী স্টেশনে প্রেরণ করা হয়।
১৬২. এবার কম্পিউটার বিষয়ক আরো প্রশ্ন এবং তার উত্তর উপগ্রহ ব্যবস্থার দুটি সুবিধা লাখো।
Ans. উপগ্রহ ব্যবস্থার দুটি সুবিধা হল-। (i)পৃথিবীর যে-কোনাে প্রান্তে তথ্য প্রেরণ সম্ভব।(ii)সরাসরি তথ্য সম্প্রাচার করতে সক্ষম ।